রহস্য গল্পঃ বাসায় মেহমান ভাবীকে ভুতে ধরা
বিশ্বাস করা না করা সম্পুর্ন আপনার ব্যক্তিগত,
আমাদের বাড়ীতে মেহমান আসছে ,
মেহমানের পরিমান একটু বেশি হওয়ায় ঘুমানোর জায়গা কম পরে গেলো ,
তাই রাতে ঘুমানোর জন্য বন্ধুর বাড়িতে গেলাম,
বন্ধু আর আমি বন্ধু রুমে ,
বন্ধুর মা বাবা আরেকটি রুমে ,
আর বন্ধুর ভাই ভাবি আরেকটি রুমে ,
রাত্রি গভীর কোথাও কোনো শব্দ নেই ,
শীতকাল হওয়াতে ফ্যান কেউ চালায় নি ,
তাই আসে পাশের রুম থেকে ফ্যান ঘোরার শব্দও পাচ্ছি না,
অভ্যাস হচ্ছে নিজের বাড়িতে নিজের বিছানাতে ঘুমানো ,
তাই রাতে এপাশ ওপাশ করতে আর আর ফেসবুকিং করতে করতে রাত কখন যে দেড়টার বেশি বেজে গেছে খেয়াল করিনি ,
যতই অচেনা বিছানা হোক একটা সময় চোখ লেগেই আসে ,
ঘুমের মত আসছি ,
হঠাৎ কান্নার শব্দ পাচ্ছি ,
কানে ভেসেঁ আসছে কান্নার শব্দ,
উঠে বসলাম খেয়াল করতে লাগলাম কোন রুম থেকে কান্নার আওয়াজ আসছে,
কিছুক্ষন চুপচাপ বসে খেয়াল করলাম বড় ভাইয়ের ঘর থেকে ভাবির কান্নার শব্দ আসছে,
বন্ধুকে ডাকলাম দেখ ভাবি এত রাতে কান্না করতেছে কেন ,?
বন্ধুও চোখ ডলতে ডলতে উঠে বসলো ,
আমি বন্ধুকে বললাম সম্ভবত ভাইয়া ভাবির কাছে আদর সোহাগ চাইছে দেয় নি দেখে মনে হয় ক্যালানি দিয়েছে ,
বন্ধুও সেটাই ভাবলো ,
তারপর হঠাৎ আমাদের দরজায় নক করলো বন্ধুর আম্মু ,
বললো দেখতো তোর ভাবি কান্না করে কেন গিয়ে দেখতো ,
বন্ধু তখন বললো ইসস গতকাল তো ভাইয়া বাসায় আসে নি দুদিন পর আসবে বলে জানিয়েছে তাহলে ভাইয়া মারার তো কোনো প্রশ্নই আসেনা,
দুই বন্ধু ভাইয়ার রুমের সামনে গিয়ে দরজায় নক করার আছে জানালার একটু ফাকা জায়গা দিয়ে দেখি ভাবি শূন্যে ভেসে আছে , খাট থেকে দেড় থেকে দু হাত উপরে ,
বন্ধু দরজাতে জোরে নক করা মাত্রই ধপাশ করে পরে গেলো খাটের উপর ,
সকাল হতেই ভাবিকে নিয়ে হুজুরের কাছে গেলে হুজুর পানি পড়া দিলো ,
আর কি কি যেন করতে বললো ,
কিন্ত ফল তেমন ভাল হলো না দশ পনেরো দিন পর আবার একই অবস্থা দারালো ,
গত শীতের ঘটনা এটা
এখন নাকি সুস্থ হয়েছে ভাবি ,
বর্তমান সাইন্স এর যুগে ভূত পেত যে আছে সেটা ভুলেও বোঝানো সম্ভব না
তবে যারা এর সম্মুখীন হয়েছে তারা খুব ভালো বুঝে এবং জানেও.,,...
আমাদের বাড়ীতে মেহমান আসছে ,
মেহমানের পরিমান একটু বেশি হওয়ায় ঘুমানোর জায়গা কম পরে গেলো ,
তাই রাতে ঘুমানোর জন্য বন্ধুর বাড়িতে গেলাম,
বন্ধু আর আমি বন্ধু রুমে ,
বন্ধুর মা বাবা আরেকটি রুমে ,
আর বন্ধুর ভাই ভাবি আরেকটি রুমে ,
রাত্রি গভীর কোথাও কোনো শব্দ নেই ,
শীতকাল হওয়াতে ফ্যান কেউ চালায় নি ,
তাই আসে পাশের রুম থেকে ফ্যান ঘোরার শব্দও পাচ্ছি না,
অভ্যাস হচ্ছে নিজের বাড়িতে নিজের বিছানাতে ঘুমানো ,
তাই রাতে এপাশ ওপাশ করতে আর আর ফেসবুকিং করতে করতে রাত কখন যে দেড়টার বেশি বেজে গেছে খেয়াল করিনি ,
যতই অচেনা বিছানা হোক একটা সময় চোখ লেগেই আসে ,
ঘুমের মত আসছি ,
হঠাৎ কান্নার শব্দ পাচ্ছি ,
কানে ভেসেঁ আসছে কান্নার শব্দ,
উঠে বসলাম খেয়াল করতে লাগলাম কোন রুম থেকে কান্নার আওয়াজ আসছে,
কিছুক্ষন চুপচাপ বসে খেয়াল করলাম বড় ভাইয়ের ঘর থেকে ভাবির কান্নার শব্দ আসছে,
বন্ধুকে ডাকলাম দেখ ভাবি এত রাতে কান্না করতেছে কেন ,?
বন্ধুও চোখ ডলতে ডলতে উঠে বসলো ,
আমি বন্ধুকে বললাম সম্ভবত ভাইয়া ভাবির কাছে আদর সোহাগ চাইছে দেয় নি দেখে মনে হয় ক্যালানি দিয়েছে ,
বন্ধুও সেটাই ভাবলো ,
তারপর হঠাৎ আমাদের দরজায় নক করলো বন্ধুর আম্মু ,
বললো দেখতো তোর ভাবি কান্না করে কেন গিয়ে দেখতো ,
বন্ধু তখন বললো ইসস গতকাল তো ভাইয়া বাসায় আসে নি দুদিন পর আসবে বলে জানিয়েছে তাহলে ভাইয়া মারার তো কোনো প্রশ্নই আসেনা,
দুই বন্ধু ভাইয়ার রুমের সামনে গিয়ে দরজায় নক করার আছে জানালার একটু ফাকা জায়গা দিয়ে দেখি ভাবি শূন্যে ভেসে আছে , খাট থেকে দেড় থেকে দু হাত উপরে ,
বন্ধু দরজাতে জোরে নক করা মাত্রই ধপাশ করে পরে গেলো খাটের উপর ,
সকাল হতেই ভাবিকে নিয়ে হুজুরের কাছে গেলে হুজুর পানি পড়া দিলো ,
আর কি কি যেন করতে বললো ,
কিন্ত ফল তেমন ভাল হলো না দশ পনেরো দিন পর আবার একই অবস্থা দারালো ,
গত শীতের ঘটনা এটা
এখন নাকি সুস্থ হয়েছে ভাবি ,
বর্তমান সাইন্স এর যুগে ভূত পেত যে আছে সেটা ভুলেও বোঝানো সম্ভব না
তবে যারা এর সম্মুখীন হয়েছে তারা খুব ভালো বুঝে এবং জানেও.,,...
সাবস্ক্রাইব করুন:
সুরুজ আহমেদ