ভাবিকে একা পেয়ে দেবর ভরে দিলো, লুঙ্গী ভিজে গেলো

 সুন্দরী ভাবী ছিলেন আমাদের পাশের বাড়ি। আমরা গ্রামে থাকি। এই তো মাস খানিক তাদের বিয়ে হয়েছে। তার আগে বলি হাসান ভাইয়ের বয়স ৪৭ বছর। তারা দুই ভাই। হাসান আর শামিম। হাসান ভাই ঢাকায় চাকরি করে। গ্রাম থেকে প্রায়ই শহরে কিছুদিনের জন্যে যায় সে। ওদিকে সুন্দরী ভাবীটা একা বাসাতে থাকে। ওহ হ্যাঁ ভাবীর নাম হচ্ছে মায়া। বয়স ২৫ কি ২৬ আর ভালোই লম্বা। দেখতে অনেক সুন্দর। 

এই তো গত বছর তাদের বিয়ে হল। বিয়েতে অনেক বরযাত্রী ছিল। সাথে আমিও ছিলাম। তো হাসান ভাই বর্তমান বাড়িতে নেই। বাড়ি মায়া ভাবী একা থাকেন। আর পাশের আরেকটি ঘরে থাকেন হাসান ভাইয়ের বাবা মা ও শামিম। শামিমের বয়স ২৬ কি ২৭ বছর। সে ছোট। ভাবীর সাথে তার এই কয়টা দিনে ভালোই ভাব জমেছে। ভাবীও তাকে খুব পছন্দ করে। মাঝে মাঝে চুপি চুপি রান্না ঘরে যেয়ে ভাবীর কাছ থেকে তরকারি নিয়ে আসে। বাড়ির সবাই জানে না এটা। এই তো সেদিন কি নিয়ে যেন বাড়িতে ঝগড়া হল। হাসান ভাইয়ের বাবা তো শামিমকে মারবেই। মায়া ভাবী ছিল বলে মারতে পারে নি। ভাবী সব সামলে নিয়েছে। 

হাসান ভাই যখন বাড়ি থাকেন মায়া ভাবীর সব কাজ করে দিতেন। ভাবী অনেকটা রিলাক্স পেতো। হাসান ভাইদের বাড়ির পাশে একটা বাঁশবাগান। তার পাশে পুকুর। প্রতিদিন সেই পুকুরে জল আনতে যেতে হয়। হাসান ভাই এত দিন আনতেন। ভাই শহরে যাওয়াতে কাজটি ভাবিকে একাই করতে হয়। ভাই বাড়ি নেই ভাবী একা রুমে থাকে। সাথে কেউ নেই। 

এই সময় একদিন সন্ধ্যায় পানি আনতে যেতে হবে। পুকুরে পানি আনতে যাবে মায়া ভাবী। একা একা যাবে। শরীরটা ভালো নেই তার অনেক ব্যাথা হয়েছে। সারাদিন প্রচুর কাজ করে কি না আর এই তো কিছুদিন হল জ্বর ছিল এখন সুস্থ ভাবী। এই অবস্থাতে ভাবী চলছেন পানি আনতে পুকুরে। ওদিকে শামিম ভাই কোথা থেকে যেন বুঝতে পারল। ভাবিকে ফলো করতে করতে চলে এলো। ভাবীর পিছনে পিছনে সে। মায়া ভাবী জানে না। পুকুর ঘাটে একা মায়া ভাবী। সন্ধ্যাবেলা বসে বসে ভাবিকে একা দেখতে পেল শামীম। এমন সময় সে সুন্দরী ভাবিকে দেখে দাড়িয়ে গেল। প্লান অনুযায়ী ভাবীর কাছে সে চলে এলো।

ভাবি - কে?

শামীম - ভাবী আমি।

ভাবি - ও শামিম। তুমি।

শামীম - ভাবী কি কর তুমি?

ভাবি - দেখো না পানি আনতে আসলাম।

শামীম - তুমি না অসুস্থ আমাকে বলতে পারতে।

ভাবি - না আমি ঠিক আছি পারব।

শামীম - না ভাবী আমি থাকতে এই কাজ আমাকেই করতে হবে।

ভাবি - কি করবা?

শামীম - একদম চুপ।

ভাবি - আচ্ছা।

তারপর সে ভাবীর হাত থেকে কলসিটা নিলো। কলসিটা ভরে দিলো ভাবীকে। হথাৎ বেখেয়ালে লুঙ্গিটা একটু ভিজে গেল। এটা দেখে মায়া ভাবি হাসতে শুরু করলো। দেবর ভাবীর এমন সম্পর্ক, ভাবীর বিপদে দেবর সাহায্যের হাত বাড়ালো। তারপর তারা পুকুর ঘাট থেকে ঘরে ফিরে আসলো। তাদের একসাথে দেখতে পেলো বাড়ির সবাই। বাড়ির সকলের সামনে সে ভাবিকে সাহায্য করলো। সবাই অনেক খুশি হল।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url