ইতিহাসের সবচেয়ে অদ্ভুত আত্নহত্যার কাহিনী
একদা 'রোনাল্ড অবস' নামের এক ব্যাক্তি আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। সে সবচেয়ে সহজ উপায়ে আত্মহত্যা করার প্লান করেন, অর্থাৎ সে যে বিল্ডিং-এ থাকে সেখানের ছাদ থেকে লাফ দিয়ে।
সে ঠিকই আত্মহত্যা করে এবং সে তার পরিবারের উদ্দেশ্য একটা চিঠি রেখে যায়। চিঠিতে বলা হয় 'সুন্দর জীবন নিয়ে বাচার জন্য সবটুকু আশা আমি হারিয়ে ফেলেছি' ।
আর আত্মহত্যার কয়েকদিন পর পোস্টমর্টেম রিপোর্টে আসে রোনাল্ডের মৃত্যুর কারণ হলো তার মাথায় পিস্তলের গুলির শটে সে মারা যায়! তদন্তের পর দেখা যায়.. যে গুলির শটে রোনাল্ড মারা যায় সেটার শট সংঘটিত হয় সে যেই বিল্ডিং-এ থাকে ঠিক সেই বিল্ডিং এর ৯ তলা থেকে ।
সেই ৯ তলায় অনেকদিন ধরে এক বৃদ্ধ দম্পতির বসবাস। প্রতিবেশিরা জানায় এই দম্পতি সবসময়ই ঝগড়ায় লিপ্ত থাকতো।
আর যেইদিন রোনাল্ড ছাদ থেকে লাফ দেয় ঠিক সে সময়ই দম্পতির ঝগড়া লাগে, বৃদ্ধ পুরুষ তার স্ত্রীর দিকে বন্দুক তাক করে ভয় প্রদর্শন করতে থাকে, এক পর্যায়ে ঝগড়া এক্সট্রিম পর্যায়ে চলে গেলে বৃদ্ধ পুরুষ অনিচ্ছাকৃতভাবে ট্রিগারে চাপ দেয় আর তার স্ত্রী তার থেকে দূরে থাকার কারণে পিস্তলের গুলি তার স্ত্রীর গায়ে না লেগে সেটা সোজা গিয়ে লাগে রোনাল্ড এর মাথায় যে কিনা ছাদ থেকে মাত্রই লাফ দিলো।
যার কারণে রোনাল্ড তাৎক্ষনিক মারা যায়।
( গল্পের টুইস্ট এখনো বাকি আছে )
মামলা যখন কোর্ট পর্যায়ে যায়, বৃদ্ধ পুরুষ দাবি করে তাদের মধ্যে সবসময়ই ঝগড়া চলতো। সে তার স্ত্রীকে সবসময়ই হুমকি ধামকি দিতো কিন্তু বন্ধুক সবসময়ই আনলোডেড থাকে।
মামলা নিয়ে আরো তদন্ত করার পর অদ্ভুত এক ব্যাপারের উদয় হয়। বৃদ্ধ দম্পতির এক আত্নীয় জানান সে একদিন দেখে বৃদ্ধ দম্পতির ছেলে বন্দুক লোড করছিলো। কারণটা ছিলো যে.. বৃদ্ধ দম্পতির ছেলে মায়ের কাছ থেকে টাকা খোঁজে কিন্তু মা ছেলেকে টাকা দেয়নি।
তাই সেই ছেলে বৃদ্ধ মা-বাবা থেকে পরিত্রাণ পেতে একটা প্লান করে। সে ভালো করেই জানতো তার মা-বাবা সবসময় ঝগড়া করে। তার প্লান ছিলো নেক্সট টাইম ঝগড়া হলে তার বাবা তার মাকে পিস্তল নিয়ে হুমকি দিতে গিয়ে যখন ট্রিগারে চাপ দিবে তখন তার মা মারা যাবে আর স্ত্রীকে খুন করার অপরাধে তার বাবার জেল হবে তাই সে পিস্তল লোড করে রাখে।
কিন্তু বুলেট তার মায়ের গায়ে না লেগে সোজা রোনাল্ডের মাথায় লাগে। তাই এই খুনের মেইন কালপ্রিট হলো সেই ছেলে।
(গল্পের টুইস্ট এখনো বাকি আছে)
আসল কথা হল, রোনাল্ডই আসলে সেই বৃদ্ধ দম্পতির ছেলে! সে অনেক আগেই তার মা-বাবার কাছে থেকে মুক্তি পেতেই পিস্তল লোড করে রাখে, কিন্তু নানান অর্থনৈতিক সমস্যা আর প্রতিনিয়ত তার মা-বাবা ঝগড়া দ্বারা সৃষ্ট হওয়া মানসিক চাপ সে আর নিতে না পেরে আত্নহত্যার পথ বেছে নেয়। আর যখনই সে ছাদ থেকে লাফ দেয় তখনই সেই বুলেটটি তার মাথায় এসে লাগে। সুতরাং রোনাল্ডই এই ঘটনাটির খুনি এবং ভিক্টিম একইসাথে।
সাবস্ক্রাইব করুন:
Collected
সে ঠিকই আত্মহত্যা করে এবং সে তার পরিবারের উদ্দেশ্য একটা চিঠি রেখে যায়। চিঠিতে বলা হয় 'সুন্দর জীবন নিয়ে বাচার জন্য সবটুকু আশা আমি হারিয়ে ফেলেছি' ।
আর আত্মহত্যার কয়েকদিন পর পোস্টমর্টেম রিপোর্টে আসে রোনাল্ডের মৃত্যুর কারণ হলো তার মাথায় পিস্তলের গুলির শটে সে মারা যায়! তদন্তের পর দেখা যায়.. যে গুলির শটে রোনাল্ড মারা যায় সেটার শট সংঘটিত হয় সে যেই বিল্ডিং-এ থাকে ঠিক সেই বিল্ডিং এর ৯ তলা থেকে ।
সেই ৯ তলায় অনেকদিন ধরে এক বৃদ্ধ দম্পতির বসবাস। প্রতিবেশিরা জানায় এই দম্পতি সবসময়ই ঝগড়ায় লিপ্ত থাকতো।
আর যেইদিন রোনাল্ড ছাদ থেকে লাফ দেয় ঠিক সে সময়ই দম্পতির ঝগড়া লাগে, বৃদ্ধ পুরুষ তার স্ত্রীর দিকে বন্দুক তাক করে ভয় প্রদর্শন করতে থাকে, এক পর্যায়ে ঝগড়া এক্সট্রিম পর্যায়ে চলে গেলে বৃদ্ধ পুরুষ অনিচ্ছাকৃতভাবে ট্রিগারে চাপ দেয় আর তার স্ত্রী তার থেকে দূরে থাকার কারণে পিস্তলের গুলি তার স্ত্রীর গায়ে না লেগে সেটা সোজা গিয়ে লাগে রোনাল্ড এর মাথায় যে কিনা ছাদ থেকে মাত্রই লাফ দিলো।
যার কারণে রোনাল্ড তাৎক্ষনিক মারা যায়।
( গল্পের টুইস্ট এখনো বাকি আছে )
মামলা যখন কোর্ট পর্যায়ে যায়, বৃদ্ধ পুরুষ দাবি করে তাদের মধ্যে সবসময়ই ঝগড়া চলতো। সে তার স্ত্রীকে সবসময়ই হুমকি ধামকি দিতো কিন্তু বন্ধুক সবসময়ই আনলোডেড থাকে।
মামলা নিয়ে আরো তদন্ত করার পর অদ্ভুত এক ব্যাপারের উদয় হয়। বৃদ্ধ দম্পতির এক আত্নীয় জানান সে একদিন দেখে বৃদ্ধ দম্পতির ছেলে বন্দুক লোড করছিলো। কারণটা ছিলো যে.. বৃদ্ধ দম্পতির ছেলে মায়ের কাছ থেকে টাকা খোঁজে কিন্তু মা ছেলেকে টাকা দেয়নি।
তাই সেই ছেলে বৃদ্ধ মা-বাবা থেকে পরিত্রাণ পেতে একটা প্লান করে। সে ভালো করেই জানতো তার মা-বাবা সবসময় ঝগড়া করে। তার প্লান ছিলো নেক্সট টাইম ঝগড়া হলে তার বাবা তার মাকে পিস্তল নিয়ে হুমকি দিতে গিয়ে যখন ট্রিগারে চাপ দিবে তখন তার মা মারা যাবে আর স্ত্রীকে খুন করার অপরাধে তার বাবার জেল হবে তাই সে পিস্তল লোড করে রাখে।
কিন্তু বুলেট তার মায়ের গায়ে না লেগে সোজা রোনাল্ডের মাথায় লাগে। তাই এই খুনের মেইন কালপ্রিট হলো সেই ছেলে।
(গল্পের টুইস্ট এখনো বাকি আছে)
আসল কথা হল, রোনাল্ডই আসলে সেই বৃদ্ধ দম্পতির ছেলে! সে অনেক আগেই তার মা-বাবার কাছে থেকে মুক্তি পেতেই পিস্তল লোড করে রাখে, কিন্তু নানান অর্থনৈতিক সমস্যা আর প্রতিনিয়ত তার মা-বাবা ঝগড়া দ্বারা সৃষ্ট হওয়া মানসিক চাপ সে আর নিতে না পেরে আত্নহত্যার পথ বেছে নেয়। আর যখনই সে ছাদ থেকে লাফ দেয় তখনই সেই বুলেটটি তার মাথায় এসে লাগে। সুতরাং রোনাল্ডই এই ঘটনাটির খুনি এবং ভিক্টিম একইসাথে।
সাবস্ক্রাইব করুন:
Collected